সংস্কারঃ বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা অধ্যায়ের ২ নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর মাধ্যমিক

সংস্কারঃ বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা।

দ্বিতীয় অধ্যায় * শ্রেণি-দশম বিষয়-ইতিহাস।

২  নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর।



মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার জন্য ব্লগটি ফলো করুন।



নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তরঃ

১) গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা কেন ব্যতিক্রমী পত্রিকা ছিল?


উঃ হরিনাথ মজুমদার বা 'কাঙাল হরিনাথ' দ্বারা প্রকাশিত ও সম্পাদিত গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা ছিল একটি ব্যতিক্রমী পত্রিকা। কারণ-
ক) এই পত্রিকাটি ছিল গ্রামীণ সংবাদপত্রের জনক।
খ) তৎকালীন সময়ে সমস্ত পত্রপত্রিকা কলকাতা থেকে প্রকাশিত হতো। ওইসব পত্রপত্রিকায় শহরের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত  সম্প্রদায়ের চিন্তাধারা প্রতিফলন দেখা যেত। কিন্তু গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা সর্বপ্রথম গ্রাম থেকে প্রকাশিত হয়েছিল।
গ) এই পত্রিকায় প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষদের দুঃখ-দুর্দশা, নীলকরদের অত্যাচার, শোষণের কথা তুলে ধরা হতো।
          প্রচলিত পত্রিকাগুলোর মত গতানুগতিক সংবাদ প্রকাশ না করে সম্পূর্ণ ভিন্ন সংবাদ গ্রামের মানুষদের কথা প্রকাশ করত এই কারণেই গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা একটি ব্যতিক্রমী পত্রিকা ছিল।
হরিনাথ মজুমদার



২) 'হিন্দু প্যাট্রিয়ট' পত্রিকায় থেকে সমকালীন বাংলার কিরূপ সমাজিক চিত্র পাওয়া যায়?

উঃ হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকায় তৎকালীন বাংলার জনজীবন সামাজিক বিষয় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হতো।যেমন-
ক) সমকালীন বাংলার সামাজিক শোষণ, সাধারণ মানুষের উপর সরকার ও পুলিশের অত্যাচার, নীল চাষীদের উপর অত্যাচার, দরিদ্র শ্রেণীর ওপর অত্যাচার এর কথা জানা যায়।
খ) শিক্ষিতর সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও তাদের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা ছিলনা।
গ) ব্রিটিশরা বিভিন্ন অর্থকরী ফসল বিদেশে রপ্তানি করত ফলে কৃষিপণ্য ও খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পায় এবং সাধারন জনগণের জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

৩) 'হুতোমপ্যাঁচার নকশা' গ্রন্থটির গুরুত্ব কোথায়?

উঃ কালীপ্রসন্ন সিংহের লেখা হুতুম প্যাঁচার নকশা  ব্যঙ্গ্যাত্মক রচনা। এই গ্রন্থটি গুরুত্ব হলো-
ক) উনিশ শতকের কলকাতা শহরের বিভিন্নধর্মী সংস্কৃতির কথা জানা যায়।
খ) ব্রিটিশ শাসনের পূর্বে বাংলার বড় বড় বংশের পতন এবং নতুন বাবু সমাজের উত্থান এর কথা জানা যায়।
গ) হঠাৎ ফুলে-ফেঁপে ধনী হয়ে ওঠা তৎকালীন বাঙালি সম্প্রদায়ের চরিত্র সম্পর্কে এই গ্রন্থ থেকে অনেক তথ্য পাওয়া যায়।
ঘ) এই গ্রন্থ থেকে সমাজে বিভিন্ন ত্রুটিপূর্ণ দিকগুলি বিস্তারিত ভাবে জানা যায় ও তা সংশোধনের প্রয়াসের চেষ্টা চালানো হয়।

৪) স্ত্রীধন কী?

উঃ ভারতীয় নারীর ব্যক্তিগত সম্পত্তি হলো স্ত্রীধন। সাধারণত অলংকার এবং পোষাকই নারীদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি বলে গণ্য হতো। নারীদের বিবাহের সময় পিতা বা অন্যান্যরা যেসব উপহার ও অলংকার দিতো, সেটাই নারীদের নিজস্ব সম্পত্তি ছিল। কোন নারী মারা গেলে এই সম্পত্তি তার কন্যা পেত পুত্র বা স্বামীরা নয়। বামাবোধিনী পত্রিকা থেকে এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।


৫) ভারতের শিক্ষার ইতিহাস ১৮১৩ খ্রিস্টাব্দের সনদ আইন এর গুরুত্ব কী?

উঃ ভারতের শিক্ষার ইতিহাসে ১৮১৩ খ্রিস্টাব্দের সনদ আইন এর গুরুত্ব হলো-
ক) সর্বপ্রথম ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভারতে শিক্ষা বিস্তারের জন্য প্রতিবছর কোম্পানির তহবিল থেকে এক লক্ষ টাকা বরাদ্দ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে ভারতীয়দের শিক্ষার দায়িত্ব পরোক্ষভাবে সরকার গ্রহণ করে। 
খ) শিক্ষার প্রকার ও মাধ্যম সংক্রান্ত বিতর্কর কারণ প্রাচ্যবাদী ও পাশ্চাত্যবাদী দুইটি গোষ্ঠীর সৃষ্টি হয়।


৬) প্রাচ্যবাদী ও পাশ্চাত্যবাদী দ্বন্দ্ব কী?

উঃ লর্ড বেন্টিং এর আমলে(১৮২৮-৩৫ খ্রিঃ) ভারতের শিক্ষাবিস্তারের ক্ষেত্রে সরকারি বরাদ্দ অর্থ প্রাচ্য না পাশ্চাত্য শিক্ষায় ব্যয় করা হবে তা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়, জনশিক্ষা কমিটির সদস্যরা দুইটি শিবিরে বিভক্ত হয়ে যায় একদল প্রাচ্য পদ্ধতিতে এবং অন্য দল প্রাশ্চাত্য পদ্ধতিতে শিক্ষাদানের পক্ষে মত দেন, যা প্রাচ্য-পাশ্চাত্যবাদী দ্বন্দ্ব নামে পরিচিত। 
এইচ টি প্রিন্সেপ, কোলব্রুক, উইলসন প্রমূখ প্রাচ্যরীতিতে শিক্ষা দানের পক্ষে ছিলেন এরা প্রাচ্যবাদী নামে পরিচিত।
অন্যদিকে মেকলে, আলেকজান্ডার ডাফ, স্যান্ডার্স, কোলভিল প্রমূখ ব্যক্তিবর্গ প্রাশ্চাত্য রীতিতে শিক্ষাদানের পক্ষে সাওয়াল করতেন। এরা পাশ্চাত্যবাদী নামে পরিচিত।


৭) মেকলে মিনিট কী?

উঃ জনশিক্ষা কমিটির সভাপতি টমাস ব্যাবিংটন মেকলে তার এক মিনিট প্রতিবেদনে ভারতে ইংরেজি ভাষায় পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের সুপারিশ পেশ করেন (১৮৩৫ খ্রিঃ এর ২ ফেব্রুয়ারি) লর্ড বেন্টিং এর কাছে।  এটি মেকলে মিনিট নামে খ্যাত। এই প্রস্তাবে মেকলে উল্লেখ করেন প্রাচ্য শিক্ষা ব্যবস্থা খুবই পশ্চাত্পদ। এই জন্য এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তিত হওয়া উচিত। লর্ড বেন্টিং পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের নির্দেশ দেন ( ৭ই মার্চ ১৮৩৫ খ্রিঃ)। ফলে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যবাদী দ্বন্দ্বের অবসান ঘটে।
টমাস ব্যাবিংটন মেকলে



৮) চুঁইয়ে পড়া নীতি কী?

উঃ জনশিক্ষা কমিটির সভাপতি টমাস ব্যাবিংটন মেকলে তার প্রতিবেদনে লর্ড বেন্টিংকে বলেন, জল যেভাবে উপর থেকে নিচের দিকে নেমে আসে তেমনি ভারতের উচ্চ ও মধ্যবিত্তদের মধ্যে ইংরেজি শিক্ষার প্রসার ঘটালে তা ধীরে ধীরে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে। মেকলের এই বক্তব্যই চুঁইয়ে পড়া নীতি নামে খ্যাত।



৯) উডের নির্দেশনামা বা উডের ডেসপ্যাচ কী?

উঃ বোর্ড অফ কন্ট্রোল সভাপতি চার্লস উডের নেতৃত্বে ১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতের প্রাথমিক শিক্ষা ও উচ্চ শিক্ষার মধ্যে সমন্বয় প্রতিষ্ঠা ও শিক্ষাসংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের জন্য একটি কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনের সুপারিশ গুলি কে উডের নির্দেশনামা বা উডের ডেসপ্যাচ বলা হয়। এর গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ গুলি হল-
ক) সরকারি শিক্ষানীতি রুপায়ন ও পরিচালনার জন্য সরকারি শিক্ষা বিভাগ গঠন করা।
খ) কলকাতা, বোম্বাই ও মাদ্রাজে একটি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা।
উডের ডেসপ্যাচের উপর ভিত্তি করে ভারতে পাশ্চাত্য ধাঁচের শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। এই জন্য একে ভারতের পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের ম্যাগনাকার্টা বা মহাসনদ বলা হয়।


১০) বাংলা নারী শিক্ষা বিস্তারে রাজা রাধাকান্ত দেবের ভূমিকা উল্লেখ করো।

উঃ ভারতবর্ষ তথা বাংলায় যেসকল ব্যক্তিবর্গ নারী শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন তাদের মধ্যে রাধাকান্ত দেব অন্যতম। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজ গুলি হল-
ক) নিজে সংস্কৃত পণ্ডিত হয়েও নারীদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে ক্যালকাটা ফিমেল জুভেনাইল সোসাইটি (১৮১৯ খ্রিঃ) প্রতিষ্ঠা করেন।
খ) তিনি ক্যালকাটা স্কুল বুক সোসাইটির অধীনস্থ স্কুলের ছাত্রীদের নিজের বাড়িতে পরীক্ষা দানের সুযোগ করে দেন।
গ) স্ত্রীশিক্ষা প্রসারের সমর্থনে তিনি গৌরমোহন বিদ্যালঙ্কারকে স্ত্রীশিক্ষা বিধায়ক(১৮২২ খ্রিঃ) রচনার জন্য অনুরোধ ও সাহায্য করেন। এই সমস্ত কারণে বেথুন সাহেব রাধাকান্ত দেব কে স্ত্রীশিক্ষার সমর্থক প্রথম বাঙালি বলে অভিহিত করেছেন।


১১) ডেভিড হেয়ার কে ছিলেন?

উঃ ডেভিড হেয়ার (১৭৭৫-১৮৪২ খ্রিঃ) ছিলেন স্কটল্যান্ড এর একজন ঘড়ি প্রস্তুতকারক হলেও  ভারতবর্ষে তিনি পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্কুল বুক সোসাইটি(১৮১৭), পটলডাঙ্গা একাডেমি (১৮১৮) তিনি প্রতিষ্ঠা করেন। হিন্দু কলেজের তিনি ছিলেন অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং কলকাতা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত ও তার উন্নয়নে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।


১২) ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন কে ছিলেন?

উঃ জন এলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন ভারতবর্ষের বড়লাটের কাউন্সিলের আইন সদস্যরূপে যোগদান করেন। তিনি ছিলেন একজন শিক্ষা অনুরাগী। তিনি এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের প্রচেষ্টা করেন এবং কয়েকজনের সহযোগিতায় ১৮৪৯ খ্রিস্টাব্দে ক্যালকাটা ফিমেল স্কুল প্রতিষ্ঠিত করেন। যার বর্তমান নাম বেথুন স্কুল


১৩) নব্য বেদান্ত কী?

উঃ স্বামী বিবেকানন্দ বেদান্তের যে নতুন ব্যাখ্যা দেন তার নব্যবেদান্ত নামে পরিচিত। অদ্বৈতবাদে বিশ্বাসী বিবেকানন্দ বনের বেদান্ত কে ঘরে আনার কথা বলেন এবং বেদান্ত কে মানুষের কল্যাণের কাজে ব্যবহারের কথা বলেন। মানবতাবাদী ও সমাজকর্মী বিবেকানন্দ আত্মার মুক্তির চেয়ে সমাজের উন্নতির উপর অধিক গুরুত্ব প্রদান করেন। তিনি জাতির মধ্যে ত্রাণকার্য, শিক্ষার প্রসার, সুচিকিৎসা এবং প্রকৃত মানুষ গড়ার উদ্দেশ্যেে রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন।
স্বামী বিবেকানন্দ



১৪) শ্রীরামকৃষ্ণের সর্বধর্ম সমন্বয় বলতে কী বোঝো?

উঃ বাংলায় হিন্দু সমাজে ব্রাহ্মধর্ম খ্রিষ্টধর্মের প্রসার কে কেন্দ্র করে একেশ্বরবাদ ও বহুদেবতাবাদ সম্পর্কিত সূচনা হয়। এমতাবস্থায় রামকৃষ্ণদেবের আবির্ভাব হলে তিনি-
ক) বিভিন্ন ধর্ম বর্ণিত ঈশ্বর লাভের পথ ধরে ঈশ্বর সাধনা করেন ও সফল হন।
খ) তার উপলব্ধির ভিত্তিতে তিনি প্রচার করেন যে সাকার ও নিরাকার, একেশ্বরবাদ ও বহুদেবতাবাদ হল ধর্মের বিভিন্ন অঙ্গ।
গ) তার সর্বধর্ম সমন্বয় মূল কথা ছিল সকল ধর্ম সত্য। যত মত তত পথ এর আদর্শ প্রচার করে তিনি বলেন যে, সাধনার সব‌ই পথ সত্য ও সঠিক।
রামকৃষ্ণ



৪ নম্বরের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর।

১৫) চিকিৎসা বিদ্যার ক্ষেত্রে কলকাতা মেডিকেল কলেজের সম্পর্কে যা জানো লেখো। 

উঃ ভূমিকাঃ ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ভারতে ব্রিটিশ  জনস্বাস্থ্য নীতির প্রকাশ ঘটে। এই মেডিকেল কলেজের মাধ্যমে ভারতে পাশ্চাত্য চিকিৎসার সূচনা হয়।

প্রশিক্ষণঃ ১৪ থেকে ২০ বছর বয়সি ১০০ জন ছাত্র ভর্তি পরীক্ষা দিত। এর মধ্যে থেকে ৪৯ জন ছাত্রকে নির্বাচিত করে মেডিকেল কলেজের পড়ার সুযোগ দেওয়া হতো।

পাঠ্যবিষয়ঃ মেডিকেল কলেজে তত্ত্বগত ও ব্যবহারিক এ্যানাটমী, তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক রসায়নবিদ্যা, তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক মেডিসিন, চিকিৎসা ব্যবহারিক ঔষধ প্রস্তুতকরণ শেখানো হতো। প্রথমদিকে পাঠ দানের মাধ্যমে ইংরেজি হলেও পরবর্তীকালে দেশীয় ভাষার ববহার শুরু হয়।

বহির্বিভাগঃ মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার পরবর্তী সময়ে প্রথমে কুড়ি শয্যাবিশিষ্ট ও বহির্বিভাগ যুক্ত একটি হাসপাতাল স্থাপন করা হয় এবং পরবর্তীকালে কলেজ যে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল তৈরি করা হয়।

ছাত্রদের বিদেশ পাঠানোঃ ডাক্তার ব্রামলির পরিকল্পনা পরিকল্পনা কলেজের মেধাবী ছাত্রদের ইংল্যান্ডে পাঠিয়ে উচ্চমানের মেডিকেল শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয় ভোলানাথ বসু, সূর্যকুমার চক্রবর্তী, গোপালচন্দ্র শীল ছিলেন প্রথম বিলাতফেরত ডাক্তার।

উপসংহারঃ কলকাতা মেডিকেল কলেজ ছিল এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় কলেজ এই কলেজের উমেশচন্দ্র শেঠ, রাজকৃষ্ণ দে, দ্বারকানাথ গুপ্ত প্রমূখ ডাক্তারদের ঢাকা, মুর্শিদাবাদ, পাটনা প্রতিষ্ঠান হাসপাতাল এ কাজে নিযুক্ত করা হয় এইভাবে এই কলেজ ভারতের চিকিৎসা বিদ্যার অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
Posted by - Abhisek Dutta
                    Assistant Teacher

© ABHISEK DUTTA
Thank You for Visiting my Blog.

Comments

  1. প্রশ্ন উত্তর গুলো খুব সুন্দর।
    ছাত্রছাত্রীদের খুব কাজে আসবে

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

নবম শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায়- ফরাসি বিপ্লবের কয়েকটি দিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর।

অষ্টম শ্রেণির পরিবেশ ও বিজ্ঞান বিষয় তাপের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

প্রাকৃতিক ঘটনা ও তার বিশ্লেষণ। অধ্যায়-পঞ্চম * শ্রেণি-অষ্টম * বিষয় পরিবেশ ও বিজ্ঞান।