দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও তারপর। নবম শ্রেণির ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ষষ্ঠ অধ্যায়।


দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও তারপর


ষষ্ঠ-অধ্যায় * বিষয়-
ইতিহাস * শ্রেণী নবম।

১) নাৎসি বাইবেল কোন ব‌ইকে বলা হয়? এটি কার লেখা?
উঃ 'মেইন ক্যাম্প' (Mein Kampf) বইটিকে নাৎসি দলের বাইবেল বলা হয়।
এটি অ্যাডলফ হিটলারের লেখা। ব‌ইটি 1925 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
অ্যাডলফ হিটলার



2) কে নিজেকে ফুয়েরার বলে প্রচার করেন?
উঃ ফুয়েরার কথার অর্থ হল প্রধান নেতা বা দলনেতা। অ্যাডলফ হিটলার নিজেকে ফুয়েরার বলে প্রচার করেন।

৩) রোমেল কে ছিলেন?
উঃ জার্মান চ্যান্সেলর হিটলারের বিশ্বস্ত সেনাপতি ছিলেন রোমেল। হিটলার তাকে ইতালির সাহায্য করতে উত্তর আফ্রিকা পাঠান।
রোমেল


৪) মুসোলিনির বৈদেশিক নীতির উদ্দেশ্যগুলি কী ছিল?
উঃ ইটালির শাসক মুসোলিনির বৈদেশিক নীতির উদ্দেশ্যগুলি হল-
ক) আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যুদ্ধনীতি গ্রহণ করে নিজের ক্ষমতা অটুট রাখা।
খ) বেকার যুবকদের সামরিক কাজে নিযুক্ত করে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করে তোলা।
গ) আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ইতালি শক্তি ও মর্যাদা বৃদ্ধি করা।
মুসোলিনি


৫) নেটিউনো চুক্তি কবে কাদের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়?
উঃ 1925 খ্রিস্টাব্দে ইটালি ও ইউগোস্লাভিয়ার মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়।

৬) টিরানার চুক্তি কবে কাদের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়?
উঃ 1926 খ্রিস্টাব্দে ইতালি ও আলবেনিয়ার মধ্যে।

৭) কোন কোন অঞ্চল নিয়ে ইতালীয় পূর্ব আফ্রিকা রাষ্ট্র গঠন করা হয়?
উঃ ইরিত্রিয়া, সোমালিল্যান্ড ও অ্যাবিসিনিয়া নিয়ে মুসোলিনি 'ইতালীয় পূর্ব আফ্রিকা' রাষ্ট্র গঠন করেন।

৮) কাদের মধ্যে আন্টি কমিন্টার্ন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়? এই চুক্তির উদ্দেশ্য কী ছিল?
উঃ 1936 খ্রিস্টাব্দের 25 নভেম্বর  জার্মানি ও জাপানের মধ্যে অ্যান্টি কমিন্টার্ন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।  1937 খ্রিস্টাব্দে ইতালি এই চুক্তিতে যোগ দেয়।
 এই চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল কমিউনিস্ট ভাবধারার প্রতিরোধ করা।

৯) রুশ-জার্মান অনাক্রমণ চুক্তির শর্ত কি ছিল?
উঃ 1939 খ্রিস্টাব্দে স্বাক্ষরিত জার্মান অনাক্রমণ চুক্তির শর্তগুলি ছিল-
ক) জার্মানি ও রাশিয়ার আগামী দশ বছর পরস্পরকে আক্রমণ করবে না।
খ) এই দুই দেশের মধ্যে কোন সমস্যা সৃষ্টি হলে তা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হবে।
গ) এই দুই দেশ অন্য কোন দেশের দ্বারা আক্রান্ত হলে তৃতীয় দেশকে তারা কেউ সাহায্য করবে না।
ঘ) এই চুক্তির সময় ঠিক হয় দুই দেশ পোল্যান্ড আক্রমণ করে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেবে।

১০) জেনেভা নিরস্ত্রীকরণ সম্মেলনে জার্মানির দাবি গুলি কী ছিল?
উঃ 1933 খ্রিস্টাব্দে জেনেভা নিরস্ত্রীকরণ সম্মেলনে জার্মানির দাবি ছিল-
ভার্সাই সন্ধির দ্বারা জার্মানির সামরিক শক্তি যতটা কমানো হয়েছে অন্যান্য রাষ্ট্রের সামরিক শক্তি ততটাই কমাতে হবে অথবা জার্মানিকে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সুযোগ দিতে হবে।

১১) রোম বার্লিন টোকিও অক্ষ চুক্তি কী?
উঃ 1936 খ্রিস্টাব্দে জার্মানি ও জাপান আন্টি কমিন্টার্ন চুক্তি স্বাক্ষর করে জোট করে তোলে। পরবর্তীকালে ইতালি 1937 খ্রিস্টাব্দে 6ই নভেম্বর এই জোটে যোগ দেয়। ইতালি জার্মানি ও জাপানের মধ্যে যে চুক্তি গড়ে উঠেছিল রোম বার্লিন টোকিও অক্ষ চুক্তি নামে পরিচিত।


১২) কবে ও কাদের মধ্যে মিউনিখ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উঃ 1938 খ্রিস্টাব্দে 29 সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চেম্বারলেন, ফরাসি প্রধানমন্ত্রী দালাদিয়ের এবং জার্মানির হিটলার ও ইতালির মুসোলিনির মধ্যে মিউনিখ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।

১৩) আনশ্লুস কী?
উঃ 1938 খ্রিস্টাব্দে জার্মানির হিটলার‌ অস্ট্রিয়া আক্রমণ করে সেখানকার পার্লামেন্ট ভেঙে দেয় এবং গণভোটের দ্বারা অস্ট্রিয়া কে জার্মানির সঙ্গে যুক্ত করে। হিটলারের এই নীতি 'আনশ্লুস'  নামে পরিচিত।

১৪) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কোন কোন দেশ নিয়ে মিত্রশক্তি গঠিত হয়?
উঃ ইংল্যান্ড ফ্রান্স ও রাশিয়া কে নিয়ে মিত্রশক্তি গঠিত হয়।


১৫) লিবেনস্‌রাউম কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে জাপানের বর্ধিত জনসংখ্যার বাসস্থানের জন্য জাপান যে সাম্রাজ্যবাদী নীতি গ্রহণ করে তা লিবেনস্‌রাউম নামে পরিচিত।

১৬) মাজিনো লাইন কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে সুইজারল্যান্ড থেকে বেলজিয়াম পর্যন্ত ফ্রান্স যে নিরাপত্তা বলয় গঠন করেছিল তা মাজিনো লাইন নামে খ্যাত।

১৭) অপারেশন বারবারোসা কী?
উঃ হিটলার রাশিয়া আক্রমণের জন্য যে প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা করেছিল তার নাম দিয়েছিলেন অপারেশন বারবারোসা।

১৮) কবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়?
উঃ হিটলারের জার্মানি 1939 খ্রিস্টাব্দে 1 সেপ্টেম্বর পোল্যান্ড আক্রমণ করলে 3 সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের জোট জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এইভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা হয়।





দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কিছু চিত্র


১৯) কবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে?
উঃ 1945 খ্রিস্টাব্দের 2 সেপ্টেম্বর জাপান আত্মসমর্পণ করলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

২০) আশ্চর্যজনক নিষ্কৃতি কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন মিত্রশক্তির প্রায় 3 লক্ষ 30 হাজার সেনা ফ্রান্সের ডানকার্ক বন্দরে জার্মান বাহিনীর আক্রমণের দ্বারা অবরুদ্ধ হয়ে যায়। এরূপ অবস্থায় এই বাহিনী ঝুঁকি নিয়ে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করে ইংল্যান্ডে অক্ষত অবস্থায় ফিরে আসে। এই ঘটনাটিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল আশ্চর্যজনক নিষ্কৃতি বলে অভিহিত করেছেন।
চার্চিল


২১) 'ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারি' (Cash and Carry) নীতি কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রথমদিকে আমেরিকা সরাসরি যুদ্ধে যোগ না  দিলেও মিত্রপক্ষের দেশগুলির কাছে অর্থের বিনিময়ে অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করতো। আমেরিকার এই নীতিই 'ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারি' (Cash and Carry) নীতি নামে পরিচিত।

২২) লেন্ড লিজ আইন কী?
উঃ 1941 খ্রিস্টাব্দে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি রুজভেল্ট মার্কিন সেনেটে 'লেন্ড লিজ আইন' পাস করেন। এই আইনে বলা হয় আমেরিকা মিত্রপক্ষ কে যুদ্ধাস্ত্র এবং যুদ্ধবিমান দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সহযোগিতা করবে।

২৩) অপারেশন টাইফুন কী?
উঃ রুশ অভিযান অপারেশন বারবারোসা সফল না হলে জার্মানি মস্কো দখলের উদ্দেশ্যে অপারেশন টাইফুন নামে অন্য একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করে। 1941 খ্রিস্টাব্দে 2 অক্টোবর জার্মানি অভিযান শুরু করে।

২৪) কবে কাদের মধ্যে গ্র্যান্ড অ্যালায়েন্স স্বাক্ষরিত হয়?
উঃ 1942 খ্রিস্টাব্দে আমেরিকা ফ্রান্স ইংল্যান্ড এবং সোভিয়েত রাশিয়ার মধ্যে গ্র্যান্ড অ্যালায়েন্স স্বাক্ষরিত হয়।

২৫) কোন যুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মহড়া নামে পরিচিত?
উঃ স্পেনের গৃহযুদ্ধ।

২৬) কোন যুদ্ধ জাহাজের মধ্যে আটলান্টিক সনদ স্বাক্ষরিত হয়েছিল?
উঃ প্রিন্স অব ওয়েলস।

২৭) এল আলামিন এর যুদ্ধ কবে কাদের মধ্যে হয়েছিল?
উঃ 1942  খ্রিস্টাব্দে উত্তর আফ্রিকায় ইতালি ও জার্মানির যৌথবাহিনীর সাথে ব্রিটিশ বাহিনীর এল আলামিনের যুদ্ধ হয়েছিল।

২৮) স্ট্যালিনগ্র্যার্ডের যুদ্ধ কাদের মধ্যে হয়েছিল?
উঃ জার্মানির নেতৃত্বে গঠিত জোট রোমানিয়া, ইটালি, হাঙ্গেরি ও ক্রোয়েশিয়ার সাথে রাশিয়ার এই যুদ্ধ হয়েছিল।

২৯) D-Day কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন 1944 খ্রিস্টাব্দের 6 জুন মিত্রশক্তির এক বিশাল সেনাবাহিনী ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করে জার্মানির বিরুদ্ধে ফ্রান্সের নরম্যান্ডি উপকূলে আসে এই দিনটি D-Day or Deliverance Day বা মুক্তি দিবস নামে পরিচিত।

৩০) V-Day কী
উঃ জার্মানির পতন নিশ্চিত জেনে 1945 খ্রিস্টাব্দের 30 এপ্রিল হিটলার আত্মহত্যা করেন। 2 মে  রুশ বাহিনী বার্লিন দখল করে এবং 7 মে জার্মানি আত্মসমর্পণ করে। এর পরের দিন অর্থাৎ 8 মে ইউরোপ জুড়ে বিজয় দিবস পালিত হয় যা V-Day or Victory in Europe Day নামে পরিচিত।

৩১) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্লিৎসক্রিগ যুদ্ধ পদ্ধতি কোন দেশ ব্যবহার করেছিল?
উঃ ইতালি।

৩২) আনরা কী?
উঃ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশগুলির দুর্বল অর্থনীতিকে তুলে ধরার জন্য আমেরিকার নেতৃত্বে United Nations Relief and Rehabilitation Administration বা জাতিপুঞ্জ ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রশাসন নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে যা সংক্ষেপে আনরা (UNRRA) নামে পরিচিত।

৩৩) মার্শাল পরিকল্পনা কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময় পশ্চিম ইউরোপে রাশিয়ার প্রভাব প্রতিরোধ এবং আমেরিকার অনুগত রাষ্ট্র জোট গঠন যার লক্ষ্য ছিল আমেরিকার বাণিজ্যের প্রসার ঘটানো। এই উদ্দেশ্য নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব জর্জ মার্শাল ইউরোপীয় পুনরুজ্জীবন পরিকল্পনা ( European Recovery Program or ERP) ঘোষণা করেন। এটি মার্শাল পরিকল্পনা নামে পরিচিত।
জর্জ মার্শাল


৩৪) ট্রুম্যান নীতি কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে রাশিয়ার প্রভাব কমানোর উদ্দেশ্যে মার্কিন রাষ্ট্রপতি হ্যারি ট্রুম্যান ঘোষণা করেন যে বিশ্বের যেকোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র সশস্ত্র সংখ্যালঘু গোষ্ঠী বা বিদেশি রাষ্ট্র দ্বারা আক্রান্ত হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আক্রান্ত রাষ্ট্রকে সবরকম সাহায্য করবে। এটিই 'ট্রুম্যান নীতি' নামে খ্যাত।
ট্রুম্যান


৩৫) NATO (ন্যাটো) কী?
উঃ আমেরিকার নেতৃত্বে তার অনুগামী রাষ্ট্রগুলোকে নিয়ে 1949 খ্রিষ্টাব্দের 4 এপ্রিল এক সামরিক জোট করে ওঠে যা NATO or North Atlantic Treaty Organisation নামে খ্যাত।

৩৬) তৃতীয় বিশ্ব কাকে বলে?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে ইউরোপ তথা বিশ্বের অধিকাংশ রাষ্ট্র আমেরিকা অথবা রাশিয়ার নেতৃত্বাধীন জোটের যুক্ত হয়। এই দেশ গুলির বাইরে বহু দেশ জোট নিরপেক্ষ রাজনীতি অবস্থান গ্রহণ করে। এই দেশগুলি সাধারণভাবে তৃতীয় বিশ্ব নামে পরিচিত।

৩৭) ঠান্ডা লড়াই কী?
উঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে আমেরিকা ও রাশিয়ার নেতৃত্বে সারাবিশ্বে দুইটি পরস্পর বিরোধী শক্তিজোট গড়ে উঠে। এই শক্তিজোট গুলির মধ্যে প্রকাশ্যে যুদ্ধ না হলেও উভয়ের মধ্যে সর্বদা একটি যুদ্ধের পরিবেশ থাকতো। আন্তর্জাতিক রাজনীতির ক্ষেত্রে এ বিষয়টি 'ঠান্ডা লড়াই' নামে পরিচিত।

৩৮) উগ্র জাতীয়তাবাদ কাকে বলে?
উঃ যে জাতীয়তাবাদ বিভিন্ন জাতির মধ্যে সম্প্রীতি ও সহযোগিতার পরিবর্তে জাতি বিদ্বেষ প্রচার করে এবং সাম্রাজ্যবাদ উপনিবেশবাদ শোষণমূলক ধারণাকে সমর্থন করে তাদের উগ্রজাতীয়তাবাদ বলে।

৩৯) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার কোন প্রবন্ধে উগ্র জাতীয়তাবাদের সমালোচনা করেছেন?
উঃ সভ্যতার সংকট।

৪০) হিরোশিমা ও নাগাসাকি দিবস কবে?
উঃ হিরোশিমা দিবস 6 আগস্ট এবং নাগাসাকি দিবস 9 আগস্ট।

Posted by- Abhisek Dutta
                    Assistant Teacher

© ABHISEK DUTTA

Picture Collected from- Google

Thank You for Visiting my Blog.


Comments

Popular posts from this blog

নবম শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায়- ফরাসি বিপ্লবের কয়েকটি দিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর।

অষ্টম শ্রেণির পরিবেশ ও বিজ্ঞান বিষয় তাপের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

প্রাকৃতিক ঘটনা ও তার বিশ্লেষণ। অধ্যায়-পঞ্চম * শ্রেণি-অষ্টম * বিষয় পরিবেশ ও বিজ্ঞান।